বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটি জরুরি ঘোষণা দিয়েছে। রোববার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ৬টার দিকে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
পাঠকের জন্য ঘোষণাটি হুবহু তুলে ধরা হলো- ‘আওয়ামী লীগকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলমান। অফিশিয়াল পেজে কোনো ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত কোনো কর্মসূচিরর খবর অবশ্যই গুজব। দলীয়ভাবে যেকোনো সিদ্ধান্ত জানানো হবে আওয়ামী লীগের দপ্তর থেকে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কেউ কোনো প্রকার অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। অনলাইনে প্রতিবাদ করুন সকল অন্যায়ের।’
এদিকে গত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত সব সংসদ সদস্য এবং নির্বাচনে নিয়োজিত নির্বাচন কমিশনারদের বিরুদ্ধে দুদক ও মানিলন্ডারিং আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
রোববার (২৭ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আনোয়ারুল ইসলাম (শাহীন) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বরাবর এ নোটিশ পাঠান।
নোটিশে বলা হয়, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ১৫৩ জন সংসদ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ২০১৮ সালে রাতের অন্ধকারে নির্বাচন আর ২০২৪ সালে নিজেদের ভেতরে পাতানো নির্বাচন হয়েছিল, যেখানে প্রায় সব সংসদ সদস্য ফ্যাসিস্ট হাসিনার পছন্দের বা তার আজ্ঞাবহ লোক ছিলেন। রাষ্ট্র সংস্কার করতে হলে পতিত সরকারের গত ১৫ বছরে হওয়া নির্বাচনসহ সব অপকর্ম সংঘটনকারী ও তাদের সহযোগীদের আইনের আওতায় আনতে হবে।