প্রেম বলুন কিংবা যৌ”নতা, সব ক্ষেত্রে সুস্থতাই হলো জীবনের শেষ কথা। আপনার সেই ভালোবাসাও মূল্যহীন হয়ে পড়বে যদি আপনি বা আপনার সঙ্গী শা”রীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। কোনো সংক্রামক ব্যাধি দেখা দিলে তো কথাই নেই। তখন ভালোবাসা, রোমান্স সব জানালা দিয়ে পালাবে। তাই সুস্থ যৌ”ন জীবন উপভোগ করতে কিছু কাজ জরুরি। সেক্ষেত্রে শা”রী”রিক মি”লনের পরেও কিছু করণীয় থেকে যায়।
সুস্থ যৌ”ন জীবনের জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা দরকার। বিশেষজ্ঞরা বলেন, সে*ক্সের পর কিছু সাধারণ নিয়ম মানলেই আপনাদের যৌ”ন জীবন নিরাপদ তো থাকবেই, আরও বেশি আকর্ষণীয়ও হয়ে উঠবে। জেনে নিন-
পরিচ্ছন্ন থাকুন: সুস্থতার জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা ভীষণ জরুরি। জীবনযাপনের প্রতিটি ক্ষেত্রের মতো শা”রীরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এই কথাটি কার্যকরী। তাই ইন্টারকোর্সের পরে দুজনেরই যৌ”নাঙ্গ ভালো করে ধুয়ে ফেলা উচিত।এক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন, কোনোভাবেই সেখানে সাবান বা সাবানজাতীয় কিছু ব্যবহার করা যাবে না।
অনেকের অভ্যাস থাকে হ্যান্ড শাওয়ার দিয়ে ভ্যাজাইনা ধোয়ার। এটিও করা উচিৎ নয়। তাতে পিএইচ ব্যালান্স নষ্ট হয়ে গিয়ে সংক্রমণ হতে পারে। আজকাল বাজারে মেয়েদের ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার জন্য নানা ব্র্যান্ডের সামগ্রী পাওয়া যায়, যা সাবানের তুলনায় অনেক কোমল আর নিরাপদ। চিকিৎসকেরা ল্যাকটিক অ্যাসিডযুক্ত ভ্যাজাইনাল ওয়াশ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
বাথরুমে যান: শা”রীরিক স”ম্প”র্কের পরে অলসতা করে বিছানায় গড়াগড়ি করার অভ্যাস থাকলে আজই তা ত্যাগ করুন। বরং যত দ্রুত সম্ভব বাথরুমে গিয়ে পরিষ্কার হয়ে আসুন। নয়তো ই”উরি”নারি ট্র্যা”ক্ট ই’ন”ফেকশনের মতো সমস্যায় পড়তে পারেন। মেয়েদের মূ”ত্রনালী পুরুষদের চেয়ে অনেক ছোট। তাই মিলনের সময় ই”উরি”নারি ইনফেকশনের আশঙ্কা থেকেই যায়। তাই ই”ন্টারকো”র্সের পর ইউরিনেট করলে সংক্রমণের আশঙ্কা অনেকটাই কমে যাবে।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন: গা ঘেমে গেলে পানি পান করে সেই শূন্যতা দূর করা হয়। ঠিক সেভাবেই শা”রী”রিক স”ম্প”র্কের পরেও পানি পান করাটা জরুরি। সে”ক্সের পর পানি পান করলে শরীর তরতাজা থাকবে, অন্যদিকে প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে সমস্ত ব্যাকটেরিয়া আর টক্সিনও বেরিয়ে যাবে। যার ফলে আপনার সুস্থতা নিশ্চিত হবে অনেকটাই।
মেয়েদের শ”রী”র আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য তাদের যেমন সুন্দরী হওয়ার প্রয়োজন তেমনই শ”রী’রের বিভিন্ন অঙ্গের সুনিপুণ গঠন তাদের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে। শুধু সুন্দরী হলেই হয় না, সাথে কিছু গুনাবলিও থাকা দরকার। যেমন মেধাবী, সুন্দর হাতের কাজ ইত্যাদি। যা তাদের ভবিষ্যতকে অনেক সুন্দর করে তোলে। এইসব কিছুর পিছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে জিনিসটি সেটি হল ভাগ্য।
একজন মেয়ের ভাগ্যবতী হওয়ার পিছনে শ”রী’রের এই পাঁচটি অ”ঙ্গ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ম”হিলাদের শ”রী’রের এই পাঁচটি অ’ঙ্গ বলে দেয় তারা কেমন ভাগ্যবতী। তাহলে আসুন জেনে নি এই পাঁচটি অ’ঙ্গ কি কি –
না”ভি ঃ- আমাদের সবার নাভির গঠন বিভিন্ন হয়ে থাকে, কারুর ছোট তো কারুর বড়। যেসব মহিলাদের না’ভি বাকিদের থেকে বড় তারা জীবনে অনেক ধনী ও তারা শুভ লক্ষনের প্রতিক হয়ে থাকেন।
চুল ঃ- কথায় আছে মেয়েদের মাথার চুল তাদের সবচেয়ে বেশি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। শুধু সৌন্দর্যই নয়, একজন মেয়ের মাথায় যদি লম্বা ও ঘন চুল থাকে তবে তিনি শুধু সুন্দরীই নন তারা জীবনে চলার পথ সুন্দর করেন এবং সংসারে লক্ষ্মী বউ হয়ে থাকেন।
কান ঃ- যেসব মেয়েদের কান বড় ও লম্বা হয়, তাদের জন্য ভাগ্য দেবতা খবু অনুকূল হয়। তাদের আয়ু অনেক বেশি এবং তারা বাস্তব জীবনে খুবই ভাগ্যবতী হয়ে থাকেন।
হাত ঃ- কথায় আছে আইনের হাত লম্বা হয়। তেমনই যেসব মহিলাদের হাত লম্বা ও কোমল হয় তারা নিজের জীবনে খুবই ভাগ্যবতী এবং সুখী হয়ে থাকেন।
পা ঃ- মেয়েদের পায়ের গঠন তাদের ভবিষ্যত্ ফুটিতে তোলে। এই পা যদি তুলনামুলক লম্বা এবং সুন্দর হয়ে থাকে তবে তারা যে কাজেই হাত দেন না কেন সেই কাজেই সাফল্য পান। তারা অনেক বুদ্ধিমান ও বিচক্ষণ হয়ে থাকেন।