জ্যোতিষশাস্ত্র বলে, হাতের রেখা দিয়ে মানুষ চেনা যায়। এই শাস্ত্র অনুযায়ী আপনি মানুষটা কেমন, তা আপনার হাত দেখেই বলে দেওয়া যায়। হৃদয়রেখা, আয়ুরেখা, শীর্ষরেখা-সহ অনেক রেখাই হাতে দেখেছেন। রেখা নিয়ে শুনেছেন অনেক কথা।
এম চিহ্ন
বলা হয়, যে ব্যক্তির হাতে এই চিহ্ন থাকে, তিনি বেশ ভাগ্যবান হয়ে থাকে। যেহেতু এই ‘এম’ চিহ্নটি হৃদয়রেখা, মস্তিষ্করেখা আর জীবনরেখার সমন্বয়ে তৈরি হয়ে থাকে। সবার হাতে এই চিহ্ন দেখা যায় না। আবার সবারটা সমান স্পষ্ট হয় না। এই ‘এম’ চিহ্ন থাকা ব্যক্তিরা বেশ তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন ও বিবেবকবান হন।
যদি কোনো পুরুষের হাতে এই চিহ্ন থাকে, তাহলে তিনি জীবনে অনেক সম্মান ও যশের অধিকারী হন। ধনী ও প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে সমাজে জায়গা করে নেন। জীবনসঙ্গীকে যেমন সম্মানের শ্রেষ্ঠ জায়গায় বসান, তেমনই জীবনসঙ্গীর কাছ থেকেও অনেক ভালোবাসা পেয়ে থাকেন।
আকর্ষণীয় দেহসৌষ্ঠব
অল্পবয়সী পুরুষদের পেশিবহুলতা, সুদৃঢ় ব্যক্তিত্ব বয়সে বড় নারীদের আকর্ষণ করে বেশি। শারীরিক ঘনিষ্ঠতার ক্ষেত্রে বয়সে বড় নারীদের প্রথম পছন্দ কম বয়সীরা।
ভরপুর উদ্দীপনা
যখন অসম বয়সী দু’জন মানুষ শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছেন, অভিজ্ঞ সঙ্গীর সামনে স্বাভাবিকভাবেই নিজেকে প্রমাণ করার একটা অকপট চেষ্টা থাকে। সেটা প্রতিফলিত হয় অল্পবয়সীর উদ্দীপনায়।
মন মতো গড়ে নেওয়ায় সুযোগ
বয়সে বড় এবং অভিজ্ঞ হওয়ার সুবাদে কম বয়সী সঙ্গীকে সম্পর্কের টানাপোড়েন, চড়াই-উতরাই নিয়ে নিজের মতো শেখানো যায়। এমনকি শারীরিক আমোদের নানা কলাকৌশল শিখিয়ে নেওয়ার সুযোগ থাকে। অধিকাংশ নারীরা যেটা পছন্দ করেন।