স্বামীর জীবনকে সুখসমৃদ্ধিতে ভরিয়ে তোলার ক্ষেত্রে এক জন স্ত্রীর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের প্রাচীন উপমহাদেশের শাস্ত্রে স্ত্রীর গুণ এবং অপগুণের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, স্ত্রীর মধ্যে যদি বিশেষ চারটি গুণ থাকে, তা হলে তার স্বামীকে ভাগ্যবান বলে মনে করা যেতে পারে। কোন কোন গুণ? আসুন, জেনে নিই:
১. গৃহকর্মনিপুণা: বলা হচ্ছে, যে বধূ ঘরের কাজকর্মে অত্যন্ত দক্ষ হাতে সামলাতে পারেন, সেই ঘরে সর্বদা সুখ বিরাজ করে। সেই স্ত্রী সমাজ-সংসারে বিশেষ সম্মান লাভ করেন, এবং তার স্বামীর জীবনও সুখে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। ২. স্বামীর নির্দেশ পালনকারিনী: যে স্ত্রী স্বামীর প্রতিটি কথা মেনে চলেন, সেই স্বামীকে সৌভাগ্যবান মনে করা উচিত। স্ত্রীর কর্তব্য, স্বামীর প্রতিটি আদেশ পালন করে চলা।
৩. নতুন পরিবারকে নিজের পরিবার বলে মনে করেন যিনি: যে স্ত্রী বিবাহের পরে স্বামীর পরিবারকে নিজের পরিবার বলে মনে করেন, স্বামীর পরিবারের সমম্ত রীতিনীতিকে অক্ষরে অক্ষরে পালন করে চলেন, তিনিই গুণবতী স্ত্রী। তার স্বামী সত্যিই ভাগ্যবান। ৪. যিনি মিষ্টভাষী: বলা হচ্ছে, যে পত্নী মিষ্টি ভাষায় কথা বলেন, তিনি বিশেষ গুণের অধিকারিণী। তার স্বামীও বিশেষ সৌভাগ্যবান